২৫শে মে, ২০২৫, ২৬শে জিলকদ, ১৪৪৬
সর্বশেষ
টেকনাফে সেবা প্রার্থী মহিলাদের প্রকাশ্যে ইউপি সচিবের মারধর: বহিস্কারের দাবী স্থানীয়দের
আওয়ামী লীগের কৃষক লীগ নেতা গ্রেপ্তার
মায়ানমার পাচারকালে বিপুল পরিমাণ সিমেন্টসহ ৫ পাচারকারী আটক
টেকনাফে কোস্ট গার্ড ও পুলিশের যৌথ অভিযানে   দেশী বিদেশি ৬ টি অস্ত্র,২ টি ম্যাগাজিনসহ ৯৭৫ রাউন্ড তাজা গুলি উদ্ধার
যাদের জন্য কুরবানি ওয়াজিব
বিএনপির জন্ম না হলে দেশে বহুদলীয় গণতন্ত্রের প্রবর্তন হত না: সালাহউদ্দিন আহমদ
টেকনাফে অস্ত্র ইয়াবাসহ আটক ৩
এক সপ্তাহের আলটিমেটাম দিলেন বিএনপি হাসনাত আব্দুল্লাহকে
কক্সবাজার সাংবাদিক ইউনিয়নের নির্বাচনে ভোট গ্রহণের উপর স্থগিতাদেশ প্রত্যাহার
প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকে দেশের সমুদ্র উপকূলও তীরবর্তী এলাকাগুলোতে বাংলাদেশ কোস্টগার্ডের গৌরবগাঁথা সাফল্য
চকরিয়ায় একাধিক মামলার আসামি যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার
নেপালকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
ইসলামী জীবন ব্যবস্থায় রয়েছে বৈষম্যহীন সমাজের রূপরেখা: অধ্যক্ষ মাওলানা নুর আহমদ আনোয়ারী
বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবির টেকনাফ উপজেলা সাবরাং ইউনিয়নের সেরা মেধাবী শিক্ষার্থী সংবর্ধনা”২৫ অনুষ্ঠিত
সাবেক মন্ত্রী উবায়দুল মোকতাদির ও তার স্ত্রীর দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

বৈদেশিক ঋণের স্থিতি কমেছে ১৩৪ কোটি ডলার

পরিশোধের পর বৈদেশিক ঋণের স্থিতি কমতে শুরু করেছে। ডিসেম্বর থেকে মার্চ পর্যন্ত তিন মাসে বৈদেশিক ঋণের স্থিতি কমেছে ১৩৪ কোটি ডলার। একই সঙ্গে স্বল্পমেয়াদি ঋণের স্তিতিও কমেছে ১২৯ কোটি ডলার। তবে গত বছরের জুনের তুলনায় বেড়েছে ১১৯ কোটি ডলার ও সেপ্টেম্বরের তুলনায় মোট ঋণের স্থিতি বেড়েছে ২৭৫ কোটি ডলার। বৈদেশিক ঋণের স্থিতি কমায় ডলারের ওপর চাপ কিছুটা কমতে শুরু করেছে।

রোববার প্রকাশিত বাংলাদেশ ব্যাংকের এক প্রতিবেদন থেকে এসব তথ্য পাওয়া গেছে।

সূত্র জানায়, গত অর্থবছরের জুলাই থেকে মার্চ পর্যন্ত স্বল্পমেয়াদি ঋণ পরিশোধ করা হয়েছে প্রায় ৪০০ কোটি ডলার। গত জুনে ঋণের স্থিতি ছিল এক হাজার ৪০০ কোটি ডলার। এর মধ্যে ৪০০ কোটি ডলার পরিশোধের পর ঋণের স্থিতি এক হাজার কোটি ডলারে নেমে এসেছিল। ওই সময়ে নতুন ঋণ নেওয়া হয়েছে ৩০০ কোটি ডলার। যে কারণে ঋণের স্থিতি বেড়ে দাঁড়িয়েছে এক হাজার ৩০০ কোটি ডলারে। একই সময়ে দীর্ঘমেয়াদি ঋণ পরিশোধ করা হয়েছে ৩০০ কোটি ডলার। মোট ৬০০ কোটি ডলারের ঋণ শোধ করা হয়েছে।

প্রতিবেদন থেকে পাওয়া তথ্যে দেখা যায়, গত বছরের জুনে ঋণের স্থিতি ছিল ৯ হাজার ৮১১ কোটি ডলার। গত মার্চে তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৯ হাজার ৯৩০ কোটি ডলার। আলোচ্য সময়ে ঋণের স্থিতি ১১৯ কোটি ডলার বাড়লেও ডিসেম্বরের তুলনায় ১৩৪ কোটি ডলার। কমেছে। ডিসেম্বরে ঋণের স্থিতি ছিল ১০ হাজার ৬৪ কোটি ডলার।

এদিকে সম্প্রতি কেন্দ্রীয় ব্যাংক এক সার্কুলার জারি করে স্বল্পমেয়াদি বৈদেশিক ঋণ পরিশোধের মেয়াদ আগামী ডিসেম্বর পর্যন্ত বাড়িয়েছে। বিশেষ করে রপ্তানি খাতের ব্যাক টু ব্যাক এলসির আওতায় আমদানি করা পণ্য ও শিল্পের কাঁচামাল ও সার আমদানির বিপরীতে নেওয়া ঋণ পরিশোধের সময় বাড়ানো হয়েছে। এতেও ডলারের ওপর চাপ কিছুটা কমবে। সাম্প্রতিক সময়ে আমদানি কঠোরভাবে নিয়ন্ত্রণের ফলে এ খাতে স্বল্পমেয়াদি বৈদেশিক ঋণ নেওয়ার প্রবণতা কমেছে। তবে এখন আগের ঋণ পরিশোধের চাপ বেড়েছে।

শেয়ার করুনঃ