২০শে এপ্রিল, ২০২৫, ২১শে শাওয়াল, ১৪৪৬
সর্বশেষ
প্রধান উপদেষ্টার সফরসঙ্গী হিসেবে কাতারে যাচ্ছেন কক্সবাজারের রিপাসহ চার নারী ক্রীড়াবিদ
আরাকান আর্মির হাতে জিম্মি ৫৫ জেলেকে ফেরত আনল বিজিবি
কক্সবাজার লাইট হাউস পাড়ার চাঁদাবাজ, জুয়াড়ি জামাল ও ফয়সালের নেতৃত্বে এনসিপি প্রতিনিধির উপর হামলার প্রতিবাদে মানববন্ধন
টেকনাফে বিজিবি’রপৃথক অভিযানে ১ লাখ পিস ইয়াবা সহ আটক-১
বড় ভাইয়ের দায়ের করা মামলায় হাজিরা দিতে গিয়ে ছোট ভাইকে অপহরণের চেষ্টা  থানায় অভিযোগ দায়েরের প্রক্রিয়া
সংখ্যানুপাতিক পদ্ধতিতে নির্বাচন করলে জন আকাঙ্ক্ষার প্রতিফলন ঘটবে : জেলা জামায়াতের দায়িত্বশীল সমাবেশে মুহাম্মদ শাহজাহান
দুনিয়া ও আখেরাতের একমাত্র শান্তি ও মুক্তির পথ ইসলামের জন্য নিজেদের জীবনকে উৎসর্গ করতে হবে: শামসুল আলম বাহাদুর
টেকনাফে চাহিদার অতিরিক্ত লবণ আমদানী,দেশীয় উৎপাদিত লবণ শিল্পধ্বংশের বির প্রতিবাদে সভা অনুষ্ঠিত
টেকনাফের পাহাড় থেকে ১০দিন ধরে নিখোঁজ টমটম চালকের বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার
দেশবাসীকে বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট পার্টির বাংলা নববর্ষের শুভেচ্ছা
ইসলামী কল্যাণ রাষ্ট্র গঠনে শ্রমিক প্রতিনিধিদের আরো অগ্রণী ভূমিকা রাখতে হবে : শামসুল আলম বাহাদুর
টেকনাফে বিপুল পরিমাণ ইয়াবাসহ আটক ৬
টেকনাফের হোয়াইক্যংয়ে চাকমা সম্প্রদায়ের জমি জবর দখল: জমি উদ্ধারে ভুক্তভোগী পরিবারের সংবাদ সম্মেলন
টেকনাফে ওয়ার্ড যুবদলের সভাপতির বিরুদ্ধে গৃহবধূ ধর্ষণ চেষ্টা ও শ্লীলতাহানির অভিযোগ

আজমির উসমান বাহিনীর অন্যতম ক্যাডার সামাদ প্রকাশ্যে

আজমির উসমান বাহিনীর অন্যতম ক্যাডার সামাদ প্রকাশ্যে

বিশেষ প্রতিনিধি

নারায়ণগঞ্জের ওসমান পরিবারের হিংসতার কথা সকলেরই কমবেশি জানা। প্রায় ১৭ বছর নারায়ণগঞ্জটিকে দখল করে রেখেছে তারা। তাদের বিরুদ্ধে কথা বলা তো দূরের কথা, চিন্তা করলেও হতে হতো হামলা এবং মামলার শিকার। প্রতিটি পারা মহল্লাকে এক একটা ক্যাডার গ্যাং তৈরি করে রেখেছিলো আজমেরী উসমান ওরফে ভাইজান।উল্লেখ্য শহরের কিছু এলাকার মধ্যে রয়েছে ইসদাইর এলাকার নাসির, সস্থাপুর কোতালের বাগের সামাদ, ইসদাইর রেল লাইনে শাহাতাৎ হোসেন রুপু সহ আরো অনেক পাতি নেতারা। এখানে আসমেরি উসমানে অন্যতম সহযোগী হিসেবে নিজেকে নিয়োজিত রাখতো কুতালে বাগের আব্দুল সামাদ। সাঙ্গ পাঙ্গ নিয়ে হুন্ডা দিয়ে মহড়া দেওয়া ছিলো যার প্রধান কাজ। সকল প্রকার সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড করে খুশি রাখত আজমিরি পরিবার এবং নাসির কে। যানা যায়,সামাদের যন্ত্রণায় সর্বদা আতংকে থাকতো এলাকাবাসী। গোপন সুত্রে জানা যায়, জায়গা কিনলে সামাদকে দিতে হতো চাঁদা, বাড়ি নির্মাণ করলেও তাদের করা নির্ধারিত দামেই নিতে হত সকল সামগ্রীক। এছাড়া জমি দখল,ব্যবসায়ীদের ধরে জিম্মি করে চাঁদা আদায়ই ছিলো সামাদের প্রধান কাজ।এলাকায় শিশোর গ্যাং তৈরি করা, তাদের দিয়ে মারামারি করিয়ে এলাকায় আতংক সৃষ্টি করে রাখা থেকে শুরু করে মাদক ব্যবসায়িদের থেকে চাঁদা তুলা এবং সেই চাঁদা ভাগ নিয়ে হত্যা সহ সকল কাজেই নাসির অধরা থাকলেও সামাদ ছিলো দৃশ্যমান। এবং তার কথা না শুনলে,সাধারণ মানুষকে হতে হতো হামলা বা মামলার শিকার। ছিটকে এই সামাদের সহযোগী হিসেবে থাকতো নাসির। আর সবার উপরে আজমেরি ওসমান। নাসির, সামাদকে অল্প সময়ের মধ্যেই একটি ভয়ানক ক্যাডার হিসেবে গড়ে তুলতে সংক্ষম হয়। এবং সামাদের সকল অপকর্মকে বাহবা দিয়ে এগিয়ে যেতে সকল ধরনের সহযোগিতা করে বলেও জানা গেছে। ১৯ শে জুলাই বৈষম্য বিরোধী আন্দোলনে দেশীয় অস্ত্র হাতে মহড়া সহ শিক্ষার্থীদের উপরে হামলা করারো অভিযোগ রয়েছে এই সামাদের নামে।তবে আজমেরি ওসমানের সকল ক্যাডারা পালিয়ে গেলেও, পালাতে সক্ষম হয়নি সামাদ। কিছুদিন নিজ বাড়িতে আত্মগোপনে থাকলেও, বর্তমানে তিনি রয়েছে এলাকায় প্রকাশ্যে। এবং বর্তমান শহরের সকল খবরা খবর তার সহযোগীদের কানে পৌঁছে দিচ্ছে, এবং খুবই শিগ্রিরি এলাকায় একটি বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করবে বলে মনে করছে এলাকা বাসি।এসব আওয়ামী লীগের দুসর এবং ক্যাডার বাহিনী এখনো কিভাবে এলাকায় ঘুরে প্রশ্ন জনমনে।দ্রুত আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হস্তক্ষেপ কামানা করছে এলকার মানুষ।

শেয়ার করুনঃ