২০শে এপ্রিল, ২০২৫, ২১শে শাওয়াল, ১৪৪৬
সর্বশেষ
প্রধান উপদেষ্টার সফরসঙ্গী হিসেবে কাতারে যাচ্ছেন কক্সবাজারের রিপাসহ চার নারী ক্রীড়াবিদ
আরাকান আর্মির হাতে জিম্মি ৫৫ জেলেকে ফেরত আনল বিজিবি
কক্সবাজার লাইট হাউস পাড়ার চাঁদাবাজ, জুয়াড়ি জামাল ও ফয়সালের নেতৃত্বে এনসিপি প্রতিনিধির উপর হামলার প্রতিবাদে মানববন্ধন
টেকনাফে বিজিবি’রপৃথক অভিযানে ১ লাখ পিস ইয়াবা সহ আটক-১
বড় ভাইয়ের দায়ের করা মামলায় হাজিরা দিতে গিয়ে ছোট ভাইকে অপহরণের চেষ্টা  থানায় অভিযোগ দায়েরের প্রক্রিয়া
সংখ্যানুপাতিক পদ্ধতিতে নির্বাচন করলে জন আকাঙ্ক্ষার প্রতিফলন ঘটবে : জেলা জামায়াতের দায়িত্বশীল সমাবেশে মুহাম্মদ শাহজাহান
দুনিয়া ও আখেরাতের একমাত্র শান্তি ও মুক্তির পথ ইসলামের জন্য নিজেদের জীবনকে উৎসর্গ করতে হবে: শামসুল আলম বাহাদুর
টেকনাফে চাহিদার অতিরিক্ত লবণ আমদানী,দেশীয় উৎপাদিত লবণ শিল্পধ্বংশের বির প্রতিবাদে সভা অনুষ্ঠিত
টেকনাফের পাহাড় থেকে ১০দিন ধরে নিখোঁজ টমটম চালকের বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার
দেশবাসীকে বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট পার্টির বাংলা নববর্ষের শুভেচ্ছা
ইসলামী কল্যাণ রাষ্ট্র গঠনে শ্রমিক প্রতিনিধিদের আরো অগ্রণী ভূমিকা রাখতে হবে : শামসুল আলম বাহাদুর
টেকনাফে বিপুল পরিমাণ ইয়াবাসহ আটক ৬
টেকনাফের হোয়াইক্যংয়ে চাকমা সম্প্রদায়ের জমি জবর দখল: জমি উদ্ধারে ভুক্তভোগী পরিবারের সংবাদ সম্মেলন
টেকনাফে ওয়ার্ড যুবদলের সভাপতির বিরুদ্ধে গৃহবধূ ধর্ষণ চেষ্টা ও শ্লীলতাহানির অভিযোগ

ঘুমধুমে স্থল বন্দর নির্মাণের পরিকল্পনা রয়েছে: নৌ উপদেষ্টা

ঘুমধুমে স্থল বন্দর নির্মাণের পরিকল্পনা রয়েছে:নৌ উপদেষ্টা

ছিদ্দিকুর রহমান, কক্সবাজার

নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার ঘুমধুম সীমান্ত সড়ক ও স্থল বন্দর নির্মাণের সম্ভাব্য স্থান পরিদর্শন করেছেন নৌ-পরিবহন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অবঃ) ড. এম সাখাওয়াত হোসেন।

শনিবার (৮ ফেব্রুয়ারি) সকাল ১১ টার দিকে ঘুমধুম সীমান্ত সড়ক ও স্থল বন্দরের সম্ভাব্য জায়গা পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের সাথে কথা বলেন ড.এম. সাখাওয়াত হোসেন।

তিনি বলেন, সীমান্ত সড়ক দেখেছি। স্থল বন্দর নির্মাণের জায়গা দেখেছি। এটি নিয়ে পরিকল্পনা রয়েছে। ভবিষ্যতের দিকে নজর রেখে দেখব, সেখানে একটা স্থল বন্দর করা যায় কি না। কারণ, আগামীতে মিয়ানমারে যাই থাকুক না কেন, আমাদের সঙ্গে রাখাইন রাজ্যের একটা সম্পর্ক আগে ছিল, এখনো আছে এবং থাকবে। রোহিঙ্গারা যেহেতু ওই এলাকার। কাজেই ওটাও দেখব, ভবিষ্যতের জন্য একটা পরিকল্পনা করে রাখব, যাতে সীমান্ত সড়ক লাগোয়া একটা স্থল বন্দর করা যায়।

তিনি আরো বলেন, মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যের সাথে নৌ পথের চেয়ে স্থল পথ সুবিধাজনক। সেহেতু ঘুমধুমের এশিয়ান ট্রান্সরোডটি দু’দেশের জন্য যোগাযোগ ব্যবস্থার জন্য সহজ। টেকনাফে আমাদের একটা বন্দর আছে মিয়ানমারের সঙ্গে, সে জায়গাটি দেখব, আপনারা জানেন মিয়ানমারের সাথে বাণিজ্য ঘাটতি কেনো হয়েছিল। ওখানে কিছু আমদানী হয়। মিয়ানমারের অভ্যন্তরে সংঘাতের ঘটনায় বাণিজ্য পণ্য আমদানি কিছুটা হ্রাস পেয়েছিল, সেগুলো পরিস্থিতি সাপেক্ষে স্বাভাবিকতায় ফিরে আসবে। একই সঙ্গে ঘুমধুমে স্থল বন্দর নির্মাণের সম্ভাব্য জায়গায় স্থল বন্দর নির্মাণ বাস্তবায়নে সরকারের পরিকল্পনা রয়েছে।

তিনি আরও বলেন, যেটা আরাকান বা রাখাইনের সঙ্গে আমাদের সহজ ল্যান্ড কানেকশন। যেহেতু সেখানে রোহিঙ্গারা ওই এলাকার। কাজেই ওটাও দেখব, ভবিষ্যতের জন্য প্ল্যান করে রাখব, যাতে ওখানে একটা পোর্ট করা যায়।

টেকনাফ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, টেকনাফ বন্দরটা আমরা স্থলবন্দর বলি, আসলে এটা স্থলবন্দর না। এটা হয়তো নৌবন্দরে পরিণত হবে অথবা আন্তর্জাতিক কোনো বিষয় থাকলে দেখা যাবে, এটা চিপিএ’র (চট্টগ্রাম পোর্ট অথরিটি) অধীনে হতে পারে।

এ সময় বাংলাদেশ স্থল বন্দর কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান (অতিরিক্ত সচিব) মানজারুল মান্নান, কক্সবাজারের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক মো. আবদুল্লাহ ইয়ামিন, কক্সবাজার ৩৪ বিজিবি’র অধিনায়ক লে: কর্ণেল মো. ফারুক হোসেন খান সহ প্রশাসনের পদস্থ কর্মকর্তাসহ সংশ্লিষ্টরা সাথে ছিলেন।

শেয়ার করুনঃ