
তিন দিনের ঢানা ছুটিতে পর্যটকে মুখরিত হওয়ার আশায় পর্যটন ব্যবসায়ীরা
সিদ্দিকুর রহমান, কক্সবাজার
পহেলা মে আগামী ১ তারিখ আন্তর্জাতিক শ্রমিক দিবস ও শুক্রবার শনিবার সাপ্তাহিক ছুটি মিলে ৩দিনের ছুটিতে কক্সবাজারে অফ সিজনেও পর্যটক আসছেন আশানুরুপভাবে।এই তিন দিনের ছুটিতে কক্সবাজারের তারকামানের হোটেল থেকে সাধারণ হোটেল-মোটেলেও বুকিং বাড়ছেই।
সাধারণত মার্চেই পর্যটন মৌসুম শেষে। এখন চলছে অফসিজন। কিন্তু একসময় এই অফসিজনে কক্সবাজারের হোটেলগুলো থাকতো নির্জীব, নিরব ও বন্ধ। লোকসান গুনতে হতো হোটেল ও পর্যটন ব্যবসায়ীদের। কিন্তু এখন সময়ের পরিবর্তনে গুরুত্ব বেড়েছে পর্যটন শহর কক্সবাজারে। কক্সবাজারে অবস্থানরত মিয়ানমারের আরাকান থেকে জোরপূর্বক বাস্তবচ্যুত রোহিঙ্গাদের কারণে এখানে বেড়েছে দেশ-বিদেশের ভিভিআইপি ও ভিআইপিদের আনাগোনা। বেড়েছে দেশ-বিদেশের গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিবর্গ, সরকারি-বেসরকারি কর্মকর্তাদের আনাগোনা ও আগ্রহের শহর হয়ে ওঠছে এই পর্যটন শহর কক্সবাজার।
কক্সবাজার বিমানবন্দর রূপান্তরিত হয়েছে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর হিসাবে সহজে আসতে পারবে বিদেশি পর্যটকরা। কক্সবাজারের সাথে স্থাপিত হয়েছে রেল যোগাযোগ। সড়ক পথে বেড়েছে অত্যাধুনিক পরিবহণ সংস্থার বাসগুলো। এতে করে কক্সবাজারে ভ্রমণকারীরা আরাম ও নিরাপত্তার সাথে সহজে কক্সবাজারের ভ্রমণের সুযোগ পাচ্ছেন। এই সুযোগে এখন পর্যটন মৌসুম ছাড়াও অফসিজনে কক্সবাজারে পর্যটক আসার স্রোত কমেনি।
জেলা পুলিশের মুখপাত্র অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ট্রাফিক) জসিমুদ্দিন চৌধুরী গণমাধ্যমকে বলেন, কক্সবাজারে আইন-শৃঙ্খলা বরাবরই স্থিতিশীল এবং ট্রাফিক ব্যস্থাও নিয়ন্ত্রণে। পর্যটকদের ভোগান্তির কোনো আশঙ্কা নাই।